এবার চীনকে করা শিক্ষা দেওয়ার জন্য ভারত সমস্ত পরিকল্পনা করে ফেলেছে। ভারত বলেছে যে হাজার হাজার সেনা জড়িত সীমান্ত রোধের অবসান ঘটাতে চীনের সাথে কূটনৈতিক ও সামরিক পর্যায়ে জড়িত রয়েছে এমনকি তিনি মুখোমুখি অবস্থান বন্ধ করার বিষয়ে মার্কিন মধ্যস্থতার কোনও সম্ভাবনাকে প্রশ্রয় দিয়েছিলেন।
এই মাসের গোড়ার দিকে সিকিম ও লাদাখ সেক্টরে কয়েকশ সেনাসংঘর্ষের পরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় (এলএসি) উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে, তাই উভয় পক্ষই অতিরিক্ত সৈন্য মোতায়েন করেছে, বিশেষত পূর্ব লাদাখের গালওয়ান উপত্যকায়। ভারত বলেছে যে তারা এলএসি-র স্থিতাবস্থা রদবদলের যে কোন একতরফা চেষ্টার বিরোধিতা করবে।স্থবিরতা নিয়ে এবং ভারত পরিস্থিতি “স্থিতিশীল এবং নিয়ন্ত্রণযোগ্য” হিসাবে চীনরূপীকরণের সাথে একমত হয়েছে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপনের পরে, পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অনুরাগ শ্রীবাস্তব ভার্চুয়াল নিউজ ব্রিফিংয়ে বলেছেন যে উভয় পক্ষই উত্তেজনা নিরসনে বিভিন্ন পর্যায়ে নিযুক্ত রয়েছে, তবে নয়াদিল্লি সার্বভৌমত্ব এবং জাতীয় সুরক্ষায় কোনও আপস করবে না।