করোনাভাইরাস এর মহামারীর সঙ্গে লড়াই করতে শুরু করেছিল পিএম কেয়ার ফান্ড, কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এই ফান্ডের ব্যাপারে আরটিআই এর জবাবে তথ্য দিতে অস্বীকার করেছে। প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে বলেছে, আরটিআই ২০০৫ অনুসারে এই ফান্ড পাবলিক অথরিটি না। হর্ষা কান্দুকুরি নামে একজন ব্যক্তি এই আরটিআর আবেদন করেছিলেন। বেঙ্গালুরুতে আজিম প্রেমজি বিশ্ববিদ্যালয়ের এলএলএম-র ছাত্র হর্ষ, প্রধানমন্ত্রী কেয়ারস ফান্ডের তৈরি ও পরিচালনার সাথে সম্পর্কিত সমস্ত সরকারী আদেশও বিজ্ঞপ্তি চেয়েছিলেন।
এই ছাত্রটি অভিযোগ করেছেন যে, যখন আমাদের কাছে প্রথম থেকেই প্রাইম মিনিস্টার ন্যাশনাল রিলিফ ফান্ড আছে তখন এইসব ফান্ড তৈরি করার ব্যাপারে কিছুই বুঝতে পারছি না। আমি এই ফান্ডের তৈরীর উদ্দেশ্য ও এর সঙ্গে জড়িত সমস্ত বিজ্ঞপ্তির ব্যাপারে আমার জানার আগ্রহ ছিল।
সেই ছাত্রটিকে যখন আবেদন করার ৩০ দিনের মধ্যে কোন জবাব দেওয়া হয়নি, তখন সেই ছাত্রটি আবার আরটিআই আবেদন করেন। কিন্তু ৩০ মে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় তরফ থেকে উত্তর আসে তথ্যের অধিকার আইনের ২ নম্বর ধারায় যে সরকারি কর্তৃপক্ষের কথা বলা হয়েছে পিএম কেয়ারস তহবিল তার মধ্যে পড়ে না। তবে এই তহবিল সংক্রান্ত তথ্য পিএমকেয়ারস.গভ.ইন ওয়েবসাইটে পাওয়াটি না।